পদার্থবিজ্ঞানে সূত্রের গুরুত্ব সবসময় অনেক বেশি। যদি সূত্র গুলোকে সঠিকভাবে জানেন তবে খুব সহজেই যে কোন প্রশ্নের উত্তর আপনি করার মত একটি পথ খুজে পাবেন। কিন্তু যদি আপনার সূত্র জানা না থাকে বা মূল বিষয়টা না জানা থাকে তবে কখনোই আপনি সে সকল সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না। এজন্য সূত্র জানা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্রগুলোকে এক জায়গায় করে বিভিন্ন শর্টকাট টেকনিক দিয়ে আমরা খুব সহজেই মনে রাখতে পারি। কিন্তু অধিকাংশ শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে দেখা যায় যে এই কাজটি আর শেষমেষ করা হয়না যার কারণে তারা পরীক্ষার হলে গিয়ে বুঝতে পারে যে তারা বেশ খানিকটা ভুল কাজ করেছে। যেখানে একটু সময় দিলে তারা সূত্রগুলোকে আরো ভালোভাবে মনে রাখতে পারতেন।
HSC এর Physics 2nd Paper এর সকল অধ্যায়ের প্রয়োজনীয় সকল সূত্র সমূহকে এক করেছেন পাঠগৃহ The Reading Room এর সাকিব মাহমুদ ভাইয়া। আপনারা পিডিএফটি ডাউনলোড করে খুব সহজে অনুশীলন করতে পারবেন।
পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করতে নিচের দিকে দেখুন।
পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্রে মোট অধ্যায় আছে ১১ টি। প্রত্যেকটিতে আছে অনেকগুলো করে টপিক। ১১ টি অধ্যায় ও ওই সকল অধ্যায়ের কিছু টপিক হলো:
যে অধ্যায়গুলো থাকছে
১. তাপগতিবিদ্যা:
তাপীয় সমতা, তাপগতিবিদ্যার প্রথম সূত্র- ধারণা, ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ শক্তি এবং কাজ, তাপগতিবিদ্যার দ্বিতীয় সূত্র-ধারণা, প্রত্যাবর্তী ও অপ্রত্যাবর্তী প্রক্রিয়া, কার্নো চক্র, তাপীয় ইঞ্জিন, এন্ট্রপি।
২. স্থির তড়িৎ:
কুলম্ব সূত্র
ও ক্ষেত্র তত্ত্ব, ক্ষেত্র প্রাবল্য, সমবিভব তল, তড়িৎ দ্বিমেরু, ধারকত্ব, গাউসের সূত্র।
৩. চল তড়িৎ:
রোধের উপর তাপমাত্রার
প্রভাব, জলের তাপীয় ক্রিয়ার সূত্র, অভ্যন্তরীণ রোধ এবং তড়িচ্চালক বল, কার্শপফের সূত্র।
৪. তড়িৎ প্রবাহের চৌম্বক ক্রিয়া ও চুম্বকত্ব:
বায়োট-স্যাভার্ট
সূত্র, অ্যাম্পিয়ারের সূত্র, হল প্রভাব, চৌম্বকত্ব, পৃথিবীর চৌম্বকত্ব।
৫. তড়িৎ চৌম্বকীয় আবেশ ও পরিওবর্তী প্রবাহ:
তড়িৎ চুম্বকীয়
আবেশ, চুম্বক এর সাহায্যে তড়িৎ শক্তি উৎপাদন, আবিষ্ট তড়িচ্চালক বল, ফ্যারাডের তড়িৎ চুম্বকীয় আবেশের সূত্র, লেঞ্জের সূত্র, শক্তির নিত্যতা সূত্র, স্বকীয় আবেশ।
৬. জ্যামিতিক আলোকবিজ্ঞান:
ফার্মাটের নীতি-
ধারণা, আলোর প্রতিফলন, লেন্স, মাইক্রোস্কোপ, টেলিস্কোপ, প্রিজমে আলোর প্রতিসরণ।
৭. ভৌত আলোকবিজ্ঞান:
তড়িৎ চুম্বকীয়
তরঙ্গ, তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ মুখ, হাইগেনের নীতি, আলোর ব্যতিচার, অপবর্তন,
আলোর সমাবর্তন।
৮. আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সূচনা:
মাইকেলসন মরলে
পরীক্ষা, আইনস্টাইন আপেক্ষিক তত্ত্ব, গ্যালিলিও রূপান্তর, লরেন্জ রূপান্তর, সময় সম্প্রসারণ,
দৈর্ঘ্য সংকোচন, ভর বৃদ্ধি।
৯. পরমানু মডেল এবং নিউক্লিয়ার পদার্থবিজ্ঞান:
রাদারফোর্ড
আলফা কণা পরীক্ষা, রাদার্ফোর্ডের পরমানু মডেল, বোর পরমানু মডেল, তেজস্ক্রিয়তা, তেজস্ক্রিয়তা,
ক্ষয়, ভরত্রুটি, ফিউশন ও ফিশন।
১০. সেমিকন্ডাক্টর ও ইলেকট্রনিক্স:
ব্যান্ড তত্ত্ব,
আলোক পরিবাহী, অপরিবাহী, সেমিকন্ডাক্টর, ইলেক্ট্রন ও হোলের ধারণা, পি-টাইপ এবং এন-টাইপ
সেমিকন্ডাক্টর, ডায়োড, ট্রানজিস্টর, লজিক গেট।
১১. জ্যোতির্বিজ্ঞান:
পদার্থবিজ্ঞানের
আলোকে মহাবিশ্বের পরিণতি, মহাবিশ্বের মূল বস্তু ও ঘটনা, রেডিওটেলিস্কোপ, গামা ও এক্স-রে।
পিডিএফ নোট ডাউনলোড
PDF ফাইলটি ডাওনলোড করতে Download PDF এ ক্লিক করুন। এটি ডাউনলোড করার পড়ে আপনি খুব সহজেই যে কোন পিডিএফ রিডার দিয়ে পড়তে পারবেন। যেহেতু এটি একটি হ্যান্ডনোট সেহেতু লেখা বুঝতে বেশ কিছু ক্ষেত্রে হয়তো সমস্যা হতে পারে যা আমাদেরকে কমেন্টে জানাতে পারেন।